Dhaladia high school/ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়

          Dhaladia high school
     ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবিধা
     1.free wifi
    2.বড় মাঠ 
    3.আদর্শ শিক্ষক
    4.ভালো ক্লাশরুম
    5.মানসম্মত শিক্ষা
     
      ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
    একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
 Dhaladia High School - ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
Community
Community
86 people like this
Dhaladia High School -ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (আমার বিদ্যাপীঠ)
Community
ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ ও বর্তমান সকল ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষক কর্মচারীবৃন্দ চলুন আমরা সকলে আমরা ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট আমাদের মতামত, অভিজ্ঞতা, আনন্দ ও বেদনার স্মৃতি, মজাদার ঘটনা এবং ব্যক্তিগত পরিচিতি ও কৃতিত্ব প্রভৃতি লিখুন ।
ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ ও বর্তমান সকল ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষক কর্মচারীবৃন্দ চলুন আমরা সকলে আমরা ধলাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট আমাদের মতামত, অভিজ্ঞতা, আনন্দ ও বেদনার স্মৃতি, মজাদার ঘটনা এবং ব্যক্তিগত পরিচিতি ও কৃতিত্ব প্রভৃতি লিখুন ।

online call নাম্বার হাইড/change ফ্রি কল

          ফ্রি কল যেভাবে করবেন
আজকের দিনে যেভাবে মোবাইল কম্পানিরা টাকা নেওয়া শুরু করেছে তাতে আমরা চাই কিভাবে ফ্রি কল করা যায় এছাড়াও বিভিন্ন প্রয়োজনে নাম্বার হাইড করতে হয় তো আপনারা কিভাবে ফ্রি কল করবেন তা দেখাচ্ছি প্রথমে নিচের লিংকে যান #http:zlookup.com অথবা http:call2friend.com
country select করুন নাম্বার ডায়াল করুন এবং কল করুন
অথবা
এখন ফ্রি কল করুন আর মজা করুন

we are friend

wifi hack থেকে বাচুন

সবাইকে আমার পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।আমার আজকের টিউন-এর বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করার আগে আমরা জেনে নেই কি কি কারণে আমাদের ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যায়। প্রথমত আমরা সকলেই একটি বিষয়ে একমত হব যে, এক কথায় হ্যাক মানে (চুরি)। এ বিষয়ে মুল কথা হচ্ছে আমরা জেনে বা না জেনেই কোনো না কোনোভাবে হ্যাকারকে পাসওয়ার্ড পাওয়ার রাস্তা বাতলিয়ে না দিলে সে(হ্যাকার) পাসওয়ার্ড কোনোদিনই পাবে না বা পেলেও সেটা দিয়ে সে কিছুই করতে পারবে না।তো এই কথাগুলির মধ্যেই কিছু প্রশ্ন হয়ে গিয়েছে যেমনঃ
  • আমরা কিভাবে না জেনে থাকি যে আমার পাসওয়ার্ড তো আমি ছাড়া এই দুনিয়ায় আর কেউ জানে না।
  • আমরা কিভাবে হ্যাকারকে সাহায্য করি?
  • পাসওয়ার্ড পেলেও হ্যাকার কিছু করতে পারবে না এর মানে কিখারাপ লাগা সত্তেও একটা কথা সবাইকে মেনে নিতে হবে যে, আমাদের ওয়্যারলেস ডিভাইস-এর পাসওয়ার্ড আমাদের কাছের মানুষরাই আগে জানে তারপর পাড়া-প্রতিবেশি। কাছের মানুষ বলতে ১ম সারির শত্রু হচ্ছে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল। তাদের মধ্যে কেউ ভালো যারা তাদের ডিভাইসে পাসওয়ার্ড দিয়ে একটিভ করে দিলে তা নিয়ে আর মাথা ঘামায় না। আর খারাপ হলে তারা অনাকাঙ্ক্ষিত অন্য মানুষকেও পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে (নিজস্ব অভিমত)। এখন কথা হচ্ছে পাসওয়ার্ড কারো মোবাইলে দেওয়ার সময় তা ঐ (যার মোবাইলে ওয়াইফাই একটিভ করছেন) মানুষ-এর আড়ালে দিলে কিভাবে সেই লোকটি পাসওয়ার্ড জানবে? এখানে উপায় হচ্ছে বেসিকলি ২টা যেমনঃ
    • ১/  যার মোবাইলে/ল্যাপ্টপ/পিসি-তে পাসওয়ার্ড দিচ্ছেন তার মোবাইল রুট করা থাকলে।
    • ২/ যার মোবাইলে/ল্যাপ্টপ/পিসি-তে পাসওয়ার্ড দিচ্ছেন সে ওয়াইফাই ডিভাইস সম্পর্কে অনেক জ্ঞানী হলে।
    উপরের কথা অনুযায়ী কারো মোবাইল রুট করা থাকলে আর সেই ডিভাইসে ওয়াইফাই একটিভ করলে পাসওয়ার্ড শো করে তা জানা যায় সে কথা আমরা অনেকেই জানি।আবার কারো পিসি বা ল্যাপটপ-এ পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই একটিভ করলেও ওয়্যারলেস সেটিংস-এ গিয়ে পাসওয়ার্ড জানা যায় সে কথাও আমরা জানি। ডেমো দেখতে বা বুঝতে নিচের ছবি দেখুনঃ
    পিসি বা ল্যপটপে ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড দেখার নিয়ম
    আবার কেউ অনেক জ্ঞানী হলে তার মোবাইল-এ পাসওয়ার্ড দিলে তার মোবাইল রুট না থাকলেও সে শুধু একবার দেখে বা আপনাকে জিজ্ঞেস করে জানবে যে, আপনার রাউটার কোন কোম্পানির। ব্যাস জানা শেষ হলে সে আপনার রাউটার সেটিংস-এ ইন করার চেস্টা করবে।যেমন টিপি-লিংক হলে ১৯২.১৬৮.০.১ এই লিংক-এ ইন করে সে দেখবে আপনি আপনার ডিভাইসে ডিফল্ট পাসওয়ার্ড দিয়ে রেখেছেন কিনা। ডেমো দেখতে বা বুঝতে নিচের ছবি দেখুনঃ
    টিপি লিংক রাউটার হোমপেজ লিংক এবং পাসওয়ার্ড
    যদি ডিফল্ট পাসওয়ার্ড রাউটার হোমপেজে দেয়া থাকে তাহলে সে (যে পাসওয়ার্ড চুরির চেস্টা করবে) পাসওয়ার্ড জেনে ধুমাইয়া মজা নেয়া শুরু করবে। চালাক হলে সে আপনার কোনো সেটিংস উল্টাপাল্টা করবে না কারণ, সেটিংস চেঞ্জ হয়ে গেলে আপনি কি করবেন চোর তা আগেই ভেবে রেখেছে। এখন কথা যা বাকি থাকে তা হলঃআমার টিউন-এর বিষয়বস্তু। আপনার সরলতার সুযোগ নিয়েই হয়ত কোনো ফ্রেন্ড বা প্রতিবেশি আপনার থেকেই পাসওয়ার্ড তার ডিভাইসে একটিভ করে নিয়েছে। তারপরে সে অন্যকে বলেছে আমি অমুক ওয়াইফাই কানেকশন-এর পাসওয়ার্ড জানি। এতে করে কি হল?  ১/ আমরা খারাপ মানুষকে ভালো মনে করে পাসওয়ার্ড দিলাম। (হ্যাকারকে নিজেই দিলাম নিজের পাসওয়ার্ড) ২/ আমরা পাসওয়ার্ড দেয়ার সময় আগেপিছে না ভেবে পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর সেই খারাপ লোকটিও তার জ্ঞান দিয়ে পাসওয়ার্ড জেনে গেলো।(আমি ছাড়াও আমার পাসওয়ার্ড অন্য কেউ জেনে গেলো) এখন এই রকম পরিস্থিতি ঠেকাতে আপনি যা করবেন তা হলঃ রাউটার হোমপেজের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে রাখুন। (এতে করে জ্ঞানী হয়ে যাবে অজ্ঞান) 😡   😡  রাউটারে (ACL) একসেস কন্ট্রোল প্যানেলচালু করে ওয়াইফাই ব্যবহার করুন। ডেমো দেখতে বা বুঝতে নিচের ছবি দেখুনঃ
    এক্সেস কন্ট্রোল প্যানেল টিপি-লিংক রাউটার হোমপেজ
    (ব্যাস পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ডিভাইসে ইন করা থাক দুরের কথা সারা দুনিয়া পাসওয়ার্ড বিলিয়ে সে (চোর) কিছুই করতে পারবে না।) আপনার ব্যবহার করা ল্যাপটপ থাকলে সেই ল্যাপটপের ওয়াইফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড শো করার সেটিংস নস্ট করে দেন তাহলে হ্যাকার আপনার ল্যাপটপ থেকেও তথ্য চুরি করতে পারবে না কোনোদিন আর আপনিও থাকুন নিশ্চিন্তে নির্ভাবনায়।
    এখন শেষ কথা হচ্ছে রাউটারে (ACL) এক্সেস কন্ট্রোল প্যানেল চালু করলে কি কি লাভ?  😕  😕
    • ১/ রুট করা মোবাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই একটিভ করলেও, হ্যাকার প্রকৃতির মানুষটি পাসওয়ার্ড জেনেও কিছু করতে পারবে না,যদি আপনি রাউটার হোমপেজের আইডি/পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে রাখেন।
    • ২/ উপরের কথার মত একইভাবে কোনো পিসি/ল্যাপটপে পাসওয়ার্ড দিলে সে জানতে পারবে কি পাসওয়ার্ড, ব্যাস জানা পর্যন্তই আর বেশি কিছু করতে পারবে না। কেননা হোমপেজ-এর পাসওয়ার্ড চেঞ্জ + এক্সেস কন্ট্রোল প্যানেল চালু। সবদিক হতেই রাস্তা বন্ধ।(বাকিটা তো বুঝতেই পারছেন) 😉 😉
    এভাবে আপনি আপনার ওয়াইফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড সর্বচ্চ সিকিউর করে রাখতে পারেন। আমাকে কেউ বাজি লাগতে বললে আমি বাজি ধরে বলতে পারি এভাবে সেটিংস মেনে কাজ করলে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এমন হ্যাকার জন্মায়নি যে সে আপনার পাসওয়ার্ড চুরি করে তা দিয়ে মজা লুটবে। আর তারপরেও অতি জ্ঞানী হ্যাকার (যারা হাই-ক্লাস লেভেলে পড়ে যায়) তারা হয়তো পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবে। কিন্তু ভেবে দেখুন অমন হ্যাকার আমাদের এই সামান্য পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার জন্য নিশ্চয়ই আমাদের বাড়ির কিনারে এসে দাঁড়িয়ে হ্যাক করতে তাদের মুল্যবান সময় অপচয় করবে না।  :-)  :-)  :-)

    সর্বশেষ বিষয় যা আমি বাদ দিয়েছি আমার টিউনে তা হচ্ছে কিভাবে আপনার ল্যাপটপের ওয়্যারলেস সেটিং-এর পাসওয়ার্ড হাইড করে দিবেন। কেউ দেখতে পারবে না আপনার ল্যাপটপ-এর ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড।

    এই কাজ করতে হলে আপনাকে পিসির রান অপশনে গিয়ে রেজিস্ট্রি সেটিংস এর একটি রেজিস্ট্রি ডিলিট করতে হবে। ভয় পাওয়ার কিছু নেই রেজিস্ট্রি ডিলিট করার আগে আপনি আপনার ডিলিট করার ফাইলটি পিসিতে অন্য যেকোনো ফোল্ডারে ব্যাকআপ রেখে ডিলিট করে দিন। তাতে করে আপনি পুনরায় রেজিস্ট্রি এডিটরে ডিলিটকৃত ফাইলটি ইমপোর্ট করে সেটিংস ঠিক করে নিতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে/দেখতে ভিডিও টিউটোরিয়ালটি দেখতে পারেন। টিউটোরিয়ালটিতে ভয়েস না থাকায় আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সবাই একটু মনোযোগ সহকারে ভিডিওটি দেখলেই বুঝতে পারবেন কিভাবে সেটিংস পরিবর্তন করে ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড হাইড করা যায় পিসি/ল্যাপটপ থেকে।
    ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড হাইড করার ভিডিও

    আমার পুর্বপ্রকাশিত টিউন দেখুন এখানে
    এই পর্যন্ত আমার করা টিউনে আমি যদি কিছু কথা অপ্রীতিকর করে বলে থাকি তাহলে সেটা সবাই ক্ষমাসুলভ দৃস্টিতে দেখবেন। আমি যা কিছু বলেছি তা সহজ করে বুঝানোর জন্যই বলেছি,তাতে কারো মনে কস্ট লাগলেও আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি যদি কোনো কথা সম্পূর্ণভাবে না বলে থাকি তাহলে অনুরোধ রইল আপনারা বুঝে নেওয়ার চেস্টা করবেন। আমার টিউন সম্পর্কে আপনাদের যেকোনো টিউমেন্ট জানাতে সবাই আমাকে টিউমেন্টস করুন। আজ এ পর্যন্তই সবাইকে আজকের মত বিদায় জানিয়ে আমার টিউন শেষ করছি আল্লাহ্‌-হাফেজ।
সবাইকে আমার পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।আমার আজকের টিউন-এর বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করার আগে আমরা জেনে নেই কি কি কারণে আমাদের ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যায়। প্রথমত আমরা সকলেই একটি বিষয়ে একমত হব যে, এক কথায় হ্যাক মানে (চুরি)। এ বিষয়ে মুল কথা হচ্ছে আমরা জেনে বা না জেনেই কোনো না কোনোভাবে হ্যাকারকে পাসওয়ার্ড পাওয়ার রাস্তা বাতলিয়ে না দিলে সে(হ্যাকার) পাসওয়ার্ড কোনোদিনই পাবে না বা পেলেও সেটা দিয়ে সে কিছুই করতে পারবে না।তো এই কথাগুলির মধ্যেই কিছু প্রশ্ন হয়ে গিয়েছে যেমনঃ
  • আমরা কিভাবে না জেনে থাকি যে আমার পাসওয়ার্ড তো আমি ছাড়া এই দুনিয়ায় আর কেউ জানে না।
  • আমরা কিভাবে হ্যাকারকে সাহায্য করি?
  • পাসওয়ার্ড পেলেও হ্যাকার কিছু করতে পারবে না এর মানে কিখারাপ লাগা সত্তেও একটা কথা সবাইকে মেনে নিতে হবে যে, আমাদের ওয়্যারলেস ডিভাইস-এর পাসওয়ার্ড আমাদের কাছের মানুষরাই আগে জানে তারপর পাড়া-প্রতিবেশি। কাছের মানুষ বলতে ১ম সারির শত্রু হচ্ছে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল। তাদের মধ্যে কেউ ভালো যারা তাদের ডিভাইসে পাসওয়ার্ড দিয়ে একটিভ করে দিলে তা নিয়ে আর মাথা ঘামায় না। আর খারাপ হলে তারা অনাকাঙ্ক্ষিত অন্য মানুষকেও পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে (নিজস্ব অভিমত)। এখন কথা হচ্ছে পাসওয়ার্ড কারো মোবাইলে দেওয়ার সময় তা ঐ (যার মোবাইলে ওয়াইফাই একটিভ করছেন) মানুষ-এর আড়ালে দিলে কিভাবে সেই লোকটি পাসওয়ার্ড জানবে? এখানে উপায় হচ্ছে বেসিকলি ২টা যেমনঃ
    • ১/  যার মোবাইলে/ল্যাপ্টপ/পিসি-তে পাসওয়ার্ড দিচ্ছেন তার মোবাইল রুট করা থাকলে।
    • ২/ যার মোবাইলে/ল্যাপ্টপ/পিসি-তে পাসওয়ার্ড দিচ্ছেন সে ওয়াইফাই ডিভাইস সম্পর্কে অনেক জ্ঞানী হলে।
    উপরের কথা অনুযায়ী কারো মোবাইল রুট করা থাকলে আর সেই ডিভাইসে ওয়াইফাই একটিভ করলে পাসওয়ার্ড শো করে তা জানা যায় সে কথা আমরা অনেকেই জানি।আবার কারো পিসি বা ল্যাপটপ-এ পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই একটিভ করলেও ওয়্যারলেস সেটিংস-এ গিয়ে পাসওয়ার্ড জানা যায় সে কথাও আমরা জানি। ডেমো দেখতে বা বুঝতে নিচের ছবি দেখুনঃ
    পিসি বা ল্যপটপে ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড দেখার নিয়ম
    আবার কেউ অনেক জ্ঞানী হলে তার মোবাইল-এ পাসওয়ার্ড দিলে তার মোবাইল রুট না থাকলেও সে শুধু একবার দেখে বা আপনাকে জিজ্ঞেস করে জানবে যে, আপনার রাউটার কোন কোম্পানির। ব্যাস জানা শেষ হলে সে আপনার রাউটার সেটিংস-এ ইন করার চেস্টা করবে।যেমন টিপি-লিংক হলে ১৯২.১৬৮.০.১ এই লিংক-এ ইন করে সে দেখবে আপনি আপনার ডিভাইসে ডিফল্ট পাসওয়ার্ড দিয়ে রেখেছেন কিনা। ডেমো দেখতে বা বুঝতে নিচের ছবি দেখুনঃ
    টিপি লিংক রাউটার হোমপেজ লিংক এবং পাসওয়ার্ড
    যদি ডিফল্ট পাসওয়ার্ড রাউটার হোমপেজে দেয়া থাকে তাহলে সে (যে পাসওয়ার্ড চুরির চেস্টা করবে) পাসওয়ার্ড জেনে ধুমাইয়া মজা নেয়া শুরু করবে। চালাক হলে সে আপনার কোনো সেটিংস উল্টাপাল্টা করবে না কারণ, সেটিংস চেঞ্জ হয়ে গেলে আপনি কি করবেন চোর তা আগেই ভেবে রেখেছে। এখন কথা যা বাকি থাকে তা হলঃআমার টিউন-এর বিষয়বস্তু। আপনার সরলতার সুযোগ নিয়েই হয়ত কোনো ফ্রেন্ড বা প্রতিবেশি আপনার থেকেই পাসওয়ার্ড তার ডিভাইসে একটিভ করে নিয়েছে। তারপরে সে অন্যকে বলেছে আমি অমুক ওয়াইফাই কানেকশন-এর পাসওয়ার্ড জানি। এতে করে কি হল?  ১/ আমরা খারাপ মানুষকে ভালো মনে করে পাসওয়ার্ড দিলাম। (হ্যাকারকে নিজেই দিলাম নিজের পাসওয়ার্ড) ২/ আমরা পাসওয়ার্ড দেয়ার সময় আগেপিছে না ভেবে পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর সেই খারাপ লোকটিও তার জ্ঞান দিয়ে পাসওয়ার্ড জেনে গেলো।(আমি ছাড়াও আমার পাসওয়ার্ড অন্য কেউ জেনে গেলো) এখন এই রকম পরিস্থিতি ঠেকাতে আপনি যা করবেন তা হলঃ রাউটার হোমপেজের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে রাখুন। (এতে করে জ্ঞানী হয়ে যাবে অজ্ঞান) 😡   😡  রাউটারে (ACL) একসেস কন্ট্রোল প্যানেলচালু করে ওয়াইফাই ব্যবহার করুন। ডেমো দেখতে বা বুঝতে নিচের ছবি দেখুনঃ
    এক্সেস কন্ট্রোল প্যানেল টিপি-লিংক রাউটার হোমপেজ
    (ব্যাস পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ডিভাইসে ইন করা থাক দুরের কথা সারা দুনিয়া পাসওয়ার্ড বিলিয়ে সে (চোর) কিছুই করতে পারবে না।) আপনার ব্যবহার করা ল্যাপটপ থাকলে সেই ল্যাপটপের ওয়াইফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড শো করার সেটিংস নস্ট করে দেন তাহলে হ্যাকার আপনার ল্যাপটপ থেকেও তথ্য চুরি করতে পারবে না কোনোদিন আর আপনিও থাকুন নিশ্চিন্তে নির্ভাবনায়।
    এখন শেষ কথা হচ্ছে রাউটারে (ACL) এক্সেস কন্ট্রোল প্যানেল চালু করলে কি কি লাভ?  😕  😕
    • ১/ রুট করা মোবাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই একটিভ করলেও, হ্যাকার প্রকৃতির মানুষটি পাসওয়ার্ড জেনেও কিছু করতে পারবে না,যদি আপনি রাউটার হোমপেজের আইডি/পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে রাখেন।
    • ২/ উপরের কথার মত একইভাবে কোনো পিসি/ল্যাপটপে পাসওয়ার্ড দিলে সে জানতে পারবে কি পাসওয়ার্ড, ব্যাস জানা পর্যন্তই আর বেশি কিছু করতে পারবে না। কেননা হোমপেজ-এর পাসওয়ার্ড চেঞ্জ + এক্সেস কন্ট্রোল প্যানেল চালু। সবদিক হতেই রাস্তা বন্ধ।(বাকিটা তো বুঝতেই পারছেন) 😉 😉
    এভাবে আপনি আপনার ওয়াইফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড সর্বচ্চ সিকিউর করে রাখতে পারেন। আমাকে কেউ বাজি লাগতে বললে আমি বাজি ধরে বলতে পারি এভাবে সেটিংস মেনে কাজ করলে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এমন হ্যাকার জন্মায়নি যে সে আপনার পাসওয়ার্ড চুরি করে তা দিয়ে মজা লুটবে। আর তারপরেও অতি জ্ঞানী হ্যাকার (যারা হাই-ক্লাস লেভেলে পড়ে যায়) তারা হয়তো পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবে। কিন্তু ভেবে দেখুন অমন হ্যাকার আমাদের এই সামান্য পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার জন্য নিশ্চয়ই আমাদের বাড়ির কিনারে এসে দাঁড়িয়ে হ্যাক করতে তাদের মুল্যবান সময় অপচয় করবে না।  :-)  :-)  :-)

    সর্বশেষ বিষয় যা আমি বাদ দিয়েছি আমার টিউনে তা হচ্ছে কিভাবে আপনার ল্যাপটপের ওয়্যারলেস সেটিং-এর পাসওয়ার্ড হাইড করে দিবেন। কেউ দেখতে পারবে না আপনার ল্যাপটপ-এর ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড।

    এই কাজ করতে হলে আপনাকে পিসির রান অপশনে গিয়ে রেজিস্ট্রি সেটিংস এর একটি রেজিস্ট্রি ডিলিট করতে হবে। ভয় পাওয়ার কিছু নেই রেজিস্ট্রি ডিলিট করার আগে আপনি আপনার ডিলিট করার ফাইলটি পিসিতে অন্য যেকোনো ফোল্ডারে ব্যাকআপ রেখে ডিলিট করে দিন। তাতে করে আপনি পুনরায় রেজিস্ট্রি এডিটরে ডিলিটকৃত ফাইলটি ইমপোর্ট করে সেটিংস ঠিক করে নিতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে/দেখতে ভিডিও টিউটোরিয়ালটি দেখতে পারেন। টিউটোরিয়ালটিতে ভয়েস না থাকায় আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সবাই একটু মনোযোগ সহকারে ভিডিওটি দেখলেই বুঝতে পারবেন কিভাবে সেটিংস পরিবর্তন করে ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড হাইড করা যায় পিসি/ল্যাপটপ থেকে।
    ওয়্যারলেস পাসওয়ার্ড হাইড করার ভিডিও

    আমার পুর্বপ্রকাশিত টিউন দেখুন এখানে
    এই পর্যন্ত আমার করা টিউনে আমি যদি কিছু কথা অপ্রীতিকর করে বলে থাকি তাহলে সেটা সবাই ক্ষমাসুলভ দৃস্টিতে দেখবেন। আমি যা কিছু বলেছি তা সহজ করে বুঝানোর জন্যই বলেছি,তাতে কারো মনে কস্ট লাগলেও আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি যদি কোনো কথা সম্পূর্ণভাবে না বলে থাকি তাহলে অনুরোধ রইল আপনারা বুঝে নেওয়ার চেস্টা করবেন। আমার টিউন সম্পর্কে আপনাদের যেকোনো টিউমেন্ট জানাতে সবাই আমাকে টিউমেন্টস করুন। আজ এ পর্যন্তই সবাইকে আজকের মত বিদায় জানিয়ে আমার টিউন শেষ করছি আল্লাহ্‌-হাফেজ।

android hack

Android ডিভাইস HACK করুন আর সব কিছু নিজের কন্ট্রোলে নিয়ে নিন (AndroRAT ব্যবহার করে।)। PC & Android

4
Ads by Techtunes - tAds

আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন। টিউন করতে একটু দেরি হয়ে গেল। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব দারুন একটি ট্রিক কিভাবে Android হ্যাক করবেন। তো শুরু করা যাক। নেটওয়ার্কের মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেকে Meterpreter Attack দিয়ে  হ্যাক করা যায়। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ জানে যে এটা Safe না। কিন্তু এক্ষেত্রে আমরা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেকে হ্যাক করার জন্য  AndroRAT(Android Remote Administration Tool) ব্যবহার করতে পারি।
Disclaimer - আমাদের এই টিউটোরিয়াল নতুন দক্ষতা শেখার উচ্চাকাঙ্ক্ষী testers/security উত্সাহীদের সাহায্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সাইবার নিরাপত্তার জন্য এই কৌশলটা আপনার নিজের তত্বাবধায়নের ডিভাইস -এর উপর পরিক্ষা চালাবেন। আপনি যদি এই কৌশল ব্যবহার করে অন্যের systems যেটা আপনার তত্বাবধায়নে নেই সেটা হ্যাক করেন তাহলে আমি বা আমার Inc. দায়ি থাকবে না।সফলভাবে tool গুলো ব্যবহার করে যদি আপনি হ্যাক করতে পারেন তাহলে Victim এর নিম্নলিখিত বিষয়ের কন্টোল পেতে পারেন-

  • Contacts list পাবেন।(and all theirs informations)
  • ফোন vibrate করতে পারবেন।
  • Call logs পবেন।
  • Default browser-এ যেকোনো URL ওপেন করতে পারবেন।
  • সব message পবেন।
  • Text message পাঠাতে পারবেন।
  • GPS/Network দিয়ে লোকেশন পাবেন।
  • toast করতে পারবেন।
  • সরাসরি messages monitoring করতে পারবেন।
  • Video Streaming করতে পারবেন।(for activity based client only)
  • সরাসরি phone -এর state monitoring করতে পারবেন।(call Received, call sent, call missed..)
  • Microphone-এর sound stream করতে পারবেন। (or other sources..)
  • Camera দিয়ে picture তুলতে পারবেন।
AndroRAT ডাউনলোড করুন আর হ্যাকিং শুরু করুন
Note - pause windows defender or other Anti-Virus আপনি এখান থেকে AndroRAT ডাউনলোড করতে পারেন। Router Port Forwarder (আপনি যদি wireless router ব্যবহার করেন) এখান থেকে এটি ডাউনলোড করুন। প্যাকেজ deploy করার জন্য একটি Android ডিভাইস Add করুন। আপনি যদি Wireless Router ব্যবহার করেন তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন -
আপনার পিসি Router Port Forwarder ইনস্টল করুন।
এই সফটওয়্যারটা ডিজাইন করা হয়েছে রাউটারের model number  শনাক্ত করে প্রদর্শন করার জন্য এখন “Port forwarding” ট্যাব থেকে  "add" -এ ক্লিক করুন।

আপনি পরের উইন্ডোতে আপনার পছন্দ মত port -এর নাম দিন, protocol astcp অপরিবর্তীত রাখুন, আপনি যেটা open করতে চান সেই port লিখুন। (যেমন. 8080,1234,4444 ...) .এবং পরিশেষে আপনার internal আইপি address দিন। (আপনি internal IP address জানার জন্য Start > Run -এ যান, এবং তারপর enterncpa.cpl, এটা সক্রিয় নেটওয়ার্ক সংযোগ প্রর্দশিত করবে {আপনার ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে}। connected network -এ রাইট ক্লিক করুন এবং status এবং তারপর clickdetails ক্লিক করুন। এই details -এ windows IPv4 চেক করবে। এটা 192.168.XX.XX -র মত কিছু হতে পারে।)

কিভাবে একটি প্যাকেজ deploy বা স্থাপন করবেন -

AndroRAT.zip টা ডাউনলোড করে install করুন। AndroRAT -এ এপিকে bind করার জন্য Temple Run অথবা Mini Militia -র মত game Download করুন। AndroRAT.zip extract করে AndroRat Binder অ্যাপ্লিকেশন টা রান করবেন নিচের মত।


এখন আইপি বক্সে আপনার internal ip address যা আপনি আগে বের করেছেন।  দ্বিতীয় বাক্সে পোর্ট যা আপনি পোর্ট ফরওয়ার্ডিং টুল বের করেছিলেন সেটা লিখুন (শুধুমাত্র ওয়্যারলেস রাউটার ব্যবহারকারী, অন্যরা যেকোনো পোর্ট ব্যবহার করতে পারে।), তৃতীয় বক্সে target করা অ্যাপ নির্বাচন করুন যেটা দিয়ে আপনি হ্যাকিং application bind করেছিলেন. Now hit ‘Go’ এবং AndroRat deploy apk বিল্ড করার জন্য অপেক্ষা করুন। প্রোসোস সম্পুর্ন হওয়ার পর আপনি AndroRat folder-এ একটা অ্যাপ পাবেন। এখন যেকোনো Android device -এ এটা ইনস্টল করুন এরং ওপেন করুন। (উল্লেখ্য যে ডিভাইসটিতে একটি সক্রিয় ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।)
যেভাবে টার্গেট করা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করবেন --
যখন AndroRat এর generate করা APK ইনস্টল, আপনি এখন victim এর Android well designed GUI এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করতে পারবেন।  আবার AndroRat folder-এর ভিতর আপনি ”AndroRat” নামে একটি জাভা অ্যাপ্লিকেশন পাবেন। যখন আপনি এটা প্রথমবারের মত open করবেন, অ্যাপ্লিকেশনের জন্য আপনাকে firewall exception allow করতে হবে।

উপরের সার্ভার উপর ক্লিক করুন এবং পোর্ট, যা আপনি আগে অপেন করেছিলেনটি  সেটা দিন। এখন Application টি Restart করুন এবং অ্যাপ্লিকেশন নতুন port এর লিস্ট করতে থাকবে। অ্যাপ ড্যাশবোর্ডে আপনি একটা লিস্ট পাবেন যেটাতে internet-এ কানেক্ট করা সব ডিভাইসের পোর্ট থাকবে। এখন একটাতে Double ক্লিক করুন যেটা আপনি access করতে চান। এখন একটি built in controls উইন্ডো ওপেন হবে। এবং এটা দিয়েই অ্যাক্সেস করুন।

বিঃদ্রঃ:
যদি Application টা কাজ না করে কিংবা কোনো ডিভাইস AndroRat-এর মধ্যে তালিকাভুক্ত না থাকে তাহলে যেই hacking নেওয়া হয়েছিল তার পরিবর্তে অন্য application binding করে চেষ্টা করুন। যারা wireless রাউটার ব্যবহার করছেন, তাদের জন্য port forwarding লাগবেই। AndroRat.zip (যেটা আপনি download করেছিলেন।) extract করার আগে আপনার Anti-virus off করে নিন। যদি সম্বভ হয় তাহলে Firewall-ও অফ করে নিবেন। সবকিছুর জন্য একটা ভালো internet connection থাকতে হবে।
খোদা হফেজ। সবাই ভালো থাকে। মেতে উঠুন প্রযুক্তির সুরে।

charger bang ব্যাটারি দিয়ে

তোমাদের কি মনে আছে আমরা ছোটো থাকতে পেন্সিল ব্যাটারি দিয়ে মটর চালাতাম :p আর নিজেদের পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞানি ভাবতাম :p একটা পেন্সিল ব্যাটারি, যার সাইজ ব্যাবসায়িক ভাবে ডাবল এ বলা হয়, এর রেটেড ভোল্টেজ ১.৫ ভোল্ট। আর আমরা এরকম চারটি ব্যাটারি দিয়ে একটা সাধারণ মোবাইল বা ইউএসবি ডিভাইজ চার্জ করার মতো এম্পিয়ার এবং ভোল্ট পেয়ে যাবো।
ভিডিও

সিরিজে আমরা চারটা ডাবল এ সাইজের ব্যাটারি সেটাপ করলে আমরা ৬ ভোল্ট এবং ১.৫ এম্পিয়ার কারেন্ট পাবো।
এখন দেখা যাক আমরা কিভাবে এই পাওয়ার ব্যাঙ্কটি বানাবো।
আমাদের কিছু ইলেক্ট্রনিক কম্পোনেন্ট এবং হার্ডওয়ার লাগবে যা খুবই সহজলভ্য।
  1. কিছু স্ক্রু
  2. তার
  3. ইউএসবি ক্যাবল বা পোর্ট
  4. চারটে ডাবল এ সাইজের পেন্সিল ব্যাটারি
  5. ১ বর্গ ফিটের কার্ডবোর্ড
  6. ধাতব বক্স
একটা ডাবল এ সাইজের পেন্সিল ব্যাটারির দাম ১২ টাকা, এখানে আমাদের লাগবে চারটি। আমরা টাকা বাচাতে চাইলে রিচার্জেবল ডাবল এ সাইজের ব্যাটারি ইউজ করতে পারি।
কিন্তু তার আগে আমাদের লাগবে ব্যাটারি কেস।
আমরা অনলাইন শপে সহজেই এই ব্যাটারি কেইসিং খুঁজে পেতে পারি। কিংবা পুরনো খেলনা হতে ভেঙ্গে নিতে পারি।
কিন্তু আমার মনে হয় আমরা সহজেই কার্ড বোর্ড, স্টাপলার পিন এবং আঠা দিয়ে কেসিং বানাতে পারবো, যদিও এটা রিলায়েবল বা সুবিধার না।
এবার আমাদের ব্যাটারিগুলোর মাঝে সিরিজ কানেকশান তৈরি করতে হবে, যেটা সবাই পারবে আশা করি নিচের ছবি দেখার পর, বা আমি এই কাজটা ভিডিওতে করে দেখিয়েছি সেটা দেখতে পারো।
উপরের ছবিতে আমি কিভাবে সিরিজ কানেকশান হবে তা ব্যাখ্যা করে দিয়েছি।
নিচের ছবিতে আমি একটা ইউএসবি ক্যাবলের নানা অংশের নাম উল্লেখ করেছি জানার জন্য।
USB Cable Configuration
এবার আমাদের এই পাওয়ার ব্যাঙ্কের সাথে কানেক্ট করার জন্য ইউএসবি জ্যাক বা ক্যাবল তৈরি করতে হবে।
এডাপ্টার বানাতে, একটা ইউএসবি ক্যাবল নাও, ইউএসবি জ্যাক কেটে ফেলো( মাইক্রো বি - না), তুমি চারটা তার দেখতে পাবে।
লাল, সবুজ, সাদা, এবং কালো।
সবুজ এবং সাদাটি ডাটা ট্র্যান্সফার করার জন্য।বাকিগুলো পাওয়ার ক্যাবল।
এখানে লালটি পজিটীভ এবং কালোটি নেগেটিভ।
USB Cable Inside
তুমি যদি লাল কালো তার না পাও তবে মাল্টিমিটার বা এলইডি দিয়ে পজিটীভ নেগেটিভ বের করে নিতে পারো।
এবার লাল তারটি ব্যাটারির সিরিজ প্রান্তের পজিটীভ প্রান্তে এবং কালোটি মেগেটিভ প্রান্তে যুক্ত করে কেসিং-এ বসালেই আমাদের পাওয়ার ব্যাঙ্ক প্রস্তুত।
এটা একটা ৬ ভোল্ট ১.৫ অ্যাম্পিয়ার পাওয়ার ব্যাঙ্কের কাজ করবে।

<a href="

এই ব্লগে cut coppy paste থেকে দুরে থাকুন. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

enter your email

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Powered By Blogger

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Are you like this?

viwer

online counter


YOU MAY SHARE

viwer

viwer

viwer

viwer

viwer

get 10000 like

sss